Rajbari is a district in the central Bangladesh and is a part of the Dhaka Division.

InThe district is bounded by PABNA district on the north, Faridpur and Magura districts on the south, Manikgang district on the east, Jhenaidah and Kushtia districts on the west. The land of the district is mainly alluvial raised from the Padma..

Rajbari is a district in the central Bangladesh and is a part of the Dhaka Division.

There are many colleges and vocational training institutions in this district. Beside these there are many madrasas, secondary schools, junior high schools and many other primary schools in this district like the other districts of Bangladesh

Rajbari is a district in the central Bangladesh and is a part of the Dhaka Division.

The town is the district headquarters of Rajbari district.The Rajbari Municipality was established in 1923 and became a district headquarter in 1984. It consists of 9 wards and 31 mahallas. The area of the town is 12.14 sq km with a population of 48014. Among them male are 50.54%, female 49.46%. The literacy rate among the town people is 54.2%. Rajbari is called a railway town because its expansion and development took place due to the growth of rail communication and railway establishments..

Rajbari is a district in the central Bangladesh and is a part of the Dhaka Division.

Sawdagar Divi (mound). It is the marks the Chand Sawdagar who is a leading hero of the epic Manasamangal. 1 Tomb of Kamal Shah Awlia (darvish). 2 Tomb of the sufi devotee Shah Jui. 3 An old porch at Mathurapur..

Rajbari is a district in the central Bangladesh and is a part of the Dhaka Division.

Main occupations: Agriculture 42.82%, agricultural labourer 23.63%, business 11.43%, service 6.08% etc. Major crops: Paddy, jute, sugarcane, turmeric, ground nut, oil seeds, pulses etc. Main fruits: Mango, blackberry, jackfruit, coconut, palm, litchi etc..

Thursday 16 August 2012

প্রায় ৪,৮০০ বছর পর আবিস্কার হলো নূহ নবী ( আ: ) জাহাজের ধ্বংসাবশেষ

প্রায় ৪,৮০০ বছর পর আবিস্কার হলো নূহ নবী ( আ: ) জাহাজের ধ্বংসাবশেষ 

 

চীনা ও তুর্কী গবেষেকদের সমন্বয়েগঠিত নোয়াস আর্ক মিনিস্ট্রিজ ইন্টারন্যাশনাল নামক হংকং ভিত্তিক একটি সংস্থা নিশ্চিত করেছে যে, তুরস্কেরমাউন্ট আরারাত এর ১৪,৭০০ ফুট উঁচুতে স্তরীভূত কাঠের জাহাজের সন্ধান পাওয়া গেছে। এর কয়েকটি ছবি প্রকাশ করে তারা দেখিয়েছেন, জাহাজটির গঠন কাঠামো এবং অভ্যন্তরিন অন্যান্য নিদর্শন থেকে তারা ৯৯.৯ ভাগ নিশ্চিত যে এটিই কোরান ও বাইবেলে উল্লেখিত নূহের কিস্তি। সংস্থাটি জাহাজের কার্বন পরীক্ষাও সম্পন্ন করেছেন। তারা জানিয়েছেন, এ পরীক্ষায় নিশ্চিত হওয়া গেছে স্তরীভূত কাঠের বয়স ৪,৮০০ বছর। অনুসন্ধানী দলেরসদস্য ইয়ং উইং-চুং, যিনি একজন চলচ্চিত্র নির্মাতা, বলেছেন : আমরা ১০০ ভাগ নিশ্চিত নই যে এটা নূহের কিস্তি, তবে আমরা ৯৯.৯ ভাগ নিশ্চিত যে এটাই সেটা। – খবর ফক্স নিউজ (২৮ এপ্রিল ২০১০) নূহ নবী (আ)’র মহাপ্লাবন সূরা হুদ ৪২ থেকে ৪৪ নম্বর আয়াত - আয়াতে বলা হয়েছে, “পর্বত প্রমাণ তরঙ্গের মধ্যে এ (নৌকা) তাদের নিয়ে বয়ে চললো, নূহ তার পুত্রকে যে (তাদের ডাকে) পৃথক ছিল, ডেকেবললেন, হে বৎস আমাদের সঙ্গে আরোহন কর এবং অবিশ্বাসী কাফেরদের সঙ্গী হয়ো না।” হযরত নূহ (আঃ) বহু বছর বেঁচেছিলেন এবংমানুষকে সৎ পথে আনারজন্য তিনি বহুকাল ধরে চেষ্টা চালান। কিন্তু এক পর্যায়ে দেখা গেল তার সম্প্রদায়ের মুষ্টিমেয় মানুষ ছাড়া আর কেউ সৃষ্টিকর্তা আল্লাহর উপর বিশ্বাস স্থাপন করতে রাজী হলো না, বরং তারা হযরত নূহ(আঃ)কে নিয়ে নানাভাবে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ করা শুরু করলো। ফলে গোয়ার্তুমী ও সত্যকে প্রত্যাখ্যান করার জন্য তাদের উপর ঐশী শাস্তি অনিবার্য হয়ে পড়ে। আল্লাহ তার বিশিষ্ট পয়গম্বর হযরত নূহ (আঃ)কে বিষয়টি অবহিত করলেন। আল্লাহর নির্দেশ মত হযরত নূহ একটি বিশালকিশতী বা নৌকা তৈরী করলেন। এরপর একদিন আল্লাহর শাস্তি দুনিয়াকে গ্রাস করলো, মাটিথেকে পানি উদগত হতে লাগলো এবং মুষলধারে বৃষ্টিপাত হতে থাকলো। কোরআনের বক্তব্য অনুযায়ী পাহাড়েরমত তরঙ্গ পৃথিবীকে গ্রাস করলো, মহাপ্লাবনে সবকিছুই তছনছ হয়ে গেল। হযরত নূহ (আঃ) এর সঙ্গী সাথী এবং নৌকায় আশ্রিত অন্যান্য প্রাণী এই বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা পেলেন। কিন্তু বিষ্ময়ের বিষয় হচ্ছে, হযরত নূহ (আঃ) এর পুত্র কেনআন কাফেরদের দলভুক্ত হওয়ার কারণে নৌকায় উঠতে অস্বীকৃতি জানিয়েছিল। কিন্তুযখন মহাপ্লাবনের প্রাদুর্ভাব দেখা দিল, হযরতনূহ (আঃ) এরমনে যেন পিতৃস্নেহ জেগে উঠলো, তিনি স্বস্নেহে পুত্র কেনআনকে কাফেরদের দল ত্যাগ করে। মুশরেকদের সাথে ওঠা বসার কারণে যে কেউ এমনকি পয়গম্বরের সন্তানওযে পথভ্রষ্ট হয়ে যেতে পারে, এই আয়াত তারই উদাহরণ। এবারে সূরা হুদের ৪৩নম্বর আয়াত নিয়ে আলোচনা করা যাক। এ আয়াতে বলা হয়েছে, অর্থাৎ “(হযরত নূহের পুত্র) বললো, আমি এমন এক পর্বতে আশ্রয় নেব যা আমাকে প্লাবন হতে রক্ষা করবে। (হযরত নূহ) বললেন, আজ আল্লাহর বিধান হতে রক্ষা করার কেউ নেই।(রক্ষা পাবে) সেই যাকে আল্লাহ দয়া করবেন। এরপর তরঙ্গ ওদের বিচ্ছিন্ন করে দিল এবং (হযরত নূহের পুত্র) নিমজ্জিতদের অন্তর্ভুক্ত হলো।” এটি অনেক বড় পোস্ট এবং অনেক ইমেজ হওয়ার জন্য এখানে সম্পূর্ণ পোস্ট দেয়া সম্ভব হচ্ছে না । পোষ্টটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ । বন্ধুদেরShare করে দেখিয়ে দিন ।

Sunday 12 August 2012

Thursday 2 August 2012

Twitter Delicious Facebook Digg Stumbleupon Favorites More